প্যাটার্ন মূলত কোন সুনির্দিষ্ট কাঠামো।গণণায় ব্যবহৃত সাংখ্যিক প্যাটার্ন হলো এ অধ্যায়ে আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য।তাছাড়াও এ অধ্যায়ে আমরা রৈখিক প্যাটার্ন, জ্যামিতিক প্যাটার্ন, ছাঁকনি পদ্ধতি ও ম্যাজিক বর্গ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান শিখব।
বীজগণিতের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সেট। জার্মান গণিতবিদ জর্জ ক্যান্টর (১৮৪৫-১৯১৮) সেট তত্বের ধারণা দেন। এ অধ্যায়ে আমরা যা শিখবঃ সেট ও এর গঠন প্রক্রিয়া, সেটের প্রকার ভেদ,ভেন চিত্র ও সেটের ধর্মাবলী।
জ্যামিতির সুপরিচিত একটি অংশ চতুর্ভুজ। এ অধ্যায়ের আলোচনার মাধ্যমে আমরা চতুর্ভুজের ধর্মাবলি, চতুর্ভুজ অংকন, ত্রিভুজের সূত্রের সাহায্যে চতুর্ভুজ ক্ষেত্রের পরিমাপ নির্ণয়, আয়তকার ঘন বস্তু অংকন এবং ঘনকের পৃষ্ঠ তলের ক্ষেত্রফল পরিমাপ করতে শিখব।
এই অধ্যায় থেকে শিক্ষার্থীরা পিথাগোরাসের উপপাদ্য যাচাই ও প্রমাণ, সমকোণী ত্রিভুজ যাচাই ও পিথাগোরাসের সূত্র ব্যবহার করে সমস্যা সমাধান করতে পারবে
এই অধ্যায় থেকে আমরা বৃত্তের ধারণা, পাই এর ধারণা, বৃত্তের ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল ও পরিসীমা নির্ণয়, বৃত্ত সংক্রান্ত উপপাদ্য, চতুর্ভূজ ও বৃত্তের ক্ষেত্রফলের সাহায্যে বেলনের পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল পরিমাপ ইত্যাদি সম্পর্কের জানতে পারব
এই অধ্যায় থেকে আমরা কেন্দ্রীয় প্রবণতা, গাণিতিক সূত্রের সাহায্যে গড়, মধ্যক ও প্রচুরক নির্ণয় এবং আয়তলেখ ও পাইচিত্র অঙ্কন সম্পর্কে জানতে পারব।
মুনাফা অধ্যায় অধ্যয়নের মাধ্যমে আমরা মুনাফা কী, সরল ও চক্রবৃদ্ধি মুনাফা হার ও এই সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান এবং ব্যাংকের হিসাব বিবরণী বুঝতে ও ব্যাখ্যা করতে পারব।
এই অধ্যায় পাঠ শেষে আমরা দেশীয়, ব্রিটিশ ও আন্তর্জাতিক পরিমাপ পদ্ধতি ব্যাখ্যা করতে পারব এবং দৈর্ঘ্য, ক্ষেত্রফল, ওজন ও তরল পদার্থের আয়তন নির্ণয় করতে পারব।
এই অধ্যায় পাঠে আমরা বীজগণিতীয় সূত্র প্রয়োগ করে দ্বিপদী ও ত্রিপদী রাশির বর্গ নিরূপন, সরলীকরণ ও মান নির্ণয়, দ্বিপদী ও ত্রিপদী রাশির ঘন নির্ণয়, সরলীকরণ ও মান নির্ণয়, উৎপাদকে বিশ্লেষণ, গ.সা.গু. ও ল.সা.গু. নির্ণয় করতে পারব।
বীজগণিত (ইংৰাজী: Algebra) ইংৰাজী Algebra শব্দটো আহিছে আৰবী "আল-জেব্ৰ" শব্দৰ পৰা, যাৰ অৰ্থ হৈছে ভগ্ন অংশৰ পুনৰমিলন।[1] গণিতৰ এটি বৃহৎ শাখা হৈছে এই বীজগণিত। য'ত গাণিতিক সমীকৰণৰ অনিৰ্ধাৰিত সংখ্যাক প্ৰতীকৰ মাধ্যমেৰে উপস্থাপন কৰা হয়।