জীববিজ্ঞান বেশ প্রাচীন বিজ্ঞান। জীববিজ্ঞানকে ইংরেজিতে Biology বলে। এটি গঠিত হয়েছে গ্রিক bios (জীবন) ও logos (জ্ঞান) শব্দ দুটির সংযোগের মাধ্যমে। যেহেতু চিকিৎসা ও কৃষিসংক্রান্ত ব্যাপারে জীববিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, সেহেতু স...
আরও পড়ুন
জীববিজ্ঞান বেশ প্রাচীন বিজ্ঞান। জীববিজ্ঞানকে ইংরেজিতে Biology বলে। এটি গঠিত হয়েছে গ্রিক bios (জীবন) ও logos (জ্ঞান) শব্দ দুটির সংযোগের মাধ্যমে। যেহেতু চিকিৎসা ও কৃষিসংক্রান্ত ব্যাপারে জীববিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, সেহেতু সভ্যতার একেবারে আদিকাল থেকে গ্রিস, মিশর, মধ্যপ্রাচ্য, ভারতবর্ষ ও চীনসহ বিভিন্ন অঞ্চলের সভ্যতায় জীববিজ্ঞানের কিছু না কিছু চর্চা হয়েছে। যদিও সেসব চর্চাকে আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বিচারে ঠিক বিজ্ঞান বলা যায় না, তবু জ্ঞানের এই শাখা বিকাশের জন্য তা অপরিহার্য ছিল।
ভৌত জীববিজ্ঞান শাখায় তত্বীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়ে থাকে। এতে সাধারণত নিচে উল্লিখিত বিষয়গুলো আলোচনা করা হয় :
(a) অঙ্গসংস্থান (Morphology) (b) শ্রেণি বিন্যাস বিদ্যা বা ট্যাক্সোনসি (Taxonomy) (c) শারীরবিদ্যা (Physiology) (d) হিস্টোলজি (Histology) (e) ভ্রূণবিদ্যা (Embryology) (f) কোষবিদ্যা (Cytology) (g) বংশগতিবিদ্যা বা জেনেটিক্স (Genetics) (h) বিবর্তনবিদ্যা (Evolution) (i) বাস্তুবিদ্যা (Ecology) (j) এন্ডোক্রাইনোলজি (Endocrinology) (k) জীবভূগোল (Biogeography)
এ শাখায় রয়েছে জীবন-সংশ্লিষ্ট প্রায়োগিক বিষয়গুলো। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শাখার কথা নিচে উল্লেখ করা হলো : (a) জীবাশ্মবিজ্ঞান (Paleontology) (b) জীবপরিসংখ্যানবিদ্যা (Biostatistics) (c) পরজীবীবিদ্যা (Parasitology) (d) মৎস্যবিজ্ঞান (Fisheries) (e) কীটতত্ত্ব (Entomology) (f) অণুজীববিজ্ঞান (Microbiology) (g) কৃষিবিজ্ঞান (Agriculture) (h) চিকিৎসাবিজ্ঞান (Medical Science) (i) জিনপ্রযুক্তি (Genetic Engineering) (j) প্রাণরসায়ন ( Biochemistry) (k) পরিবেশবিজ্ঞান (Environmental Science) (l) সামুদ্রিক বিজ্ঞান (Oceanography) (m) বনবিজ্ঞান (Forestry) (n) জীবপ্রযুক্তি (Biotechnology) (o) ফার্মেসি (Pharmacy) (p) বন্য প্রাণিবিদ্যা (Wildlife) (q) বায়োইনফরমেটিকস্ (Bioinformatics)